

ডেস্ক নিউজ, সময় সংবাদ বিডি-
রাজশাহী: নওগাঁর মান্দা থানা ৯ নং তেতুঁলীয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ অফিস চেয়ার শুন্য দেখে ১৫ টি চেয়ার অনুদান দিয়েছেন সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি ও আগামী যুবলীগের সম্মেলনে ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি পদ প্রত্যাশী এস এম জীবন।
এর আগেও এই অফিস নির্মানে সিমেন্ট ইলেক্ট্রনিক ইলিমেন্টস এমনকি আওয়ামী লীগের লোগো সংবলিত বেনারটাও দিয়েছেন ছাত্রলীগের সাবেক এই নেতা।
অবশ্য বলতে গেলে ছাত্রলীগ নেতা হয়ে আওয়ামীলীগকে ইউনিয়নে সুসংগঠিত ও প্রতিষ্ঠিত করার আপ্রান চেস্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এস এম জীবন নামের সাবেক ছাত্রলীগের তৃনমূল পর্যায়ের এই নেতা।
এছাড়াও জীবন থানা পর্যায়ের দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচির অংশভাগ সহযোগীতা করে থাকেন।
এবিষয়ে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ এর নবগঠিত কমিটির সভাপতি গাজিবুর রহমান গাজী বলেছেন, আমি ছাত্রলীগ নেতা এস এম জীবন এর সহযোগীতায় মুগ্ধ হয়েছি। আমি দোয়া করি জীবন রাজনৈতিক জীবনে অনেক বড় হবে। তার এই সহযোগীতায় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক ভাবে অনেক এগীয়ে যাবে।
এস এম জীবন বলেন, মান্দা থানা, ইউনিয়ন ও সকল ওয়ার্ড আওয়ামী লীগকে গতিশীল করে আরোও শক্তিশালী করার পাশাপাশি সকল সহযোগী সংগঠনের তৃনমূল কর্মিদের চাংগা করতে আমার সকল চেস্টা সার্বিক ভাবে অব্যাহত থাকবে।
ইতিপূর্বে আমি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি থাকাকালীন সকল দলীয় কর্মসূচিতে সার্বিক সহযোগীতা করে সংগঠনকে এগীয়ে নেয়ার চেষ্টা করেছি। কিছুদিন পুর্বে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করা হয়। এর পর থেকে ছাত্রলীগে সাবেক হলেও আগামী সম্মেলনে ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি পদে আমি প্রার্থিতার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এবং পদ পেতে সাধ্যমত চেস্টা অব্যাহত রেখেছি।
এছাড়াও দলের জন্য আমি অনেক ত্যাগ সয়েছি। আর আগামীতেও সয়তে প্রস্তুত আছি। তবে আমি আমার ইউনিয়নের সকল নেতাকর্মীদের অনুরোধ করে বলতে চাই সুস্থ রাজনীতির চর্চা করুন। এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারন করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরোও শক্তিশালী করে দেশের সার্বিক উন্নয়ন দৃশ্যমানে এগীয়ে আসুন।
সময় সংবাদ বিডির সরেজমিন প্রতিবেদনে উঠে আসে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এস এম জীবনের সাংগঠনিক রুপরেখা।
এলাকা ঘুরে জানা গেছে, এস এম জীবন ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত আছেন। এবং ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি হয়ে তৃনমূলে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বর্তমানে সাবেক ছাত্রনেতা এস এম জীবন ইউনিয়ন পর্যায়ে যুবলীগের নেতৃত্বে আসতে চান।
জানা গেছে, সাবেক এই ছাত্রনেতা পারিবারিক ভাবে এলাকায় অনেক প্রভাবশালী হওয়ায় দলীয় সকল কর্মসূচিতে সার্বিক সহযোগীতা করে থাকেন। এর আগেও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জীবন নৌকার বিজয় এনেছেন জীবন বাজিরেখে। অনেক ত্যাগ শিকার করেছেন বটে ছাত্রলীগের সাবেক এই নেতা।
এলাকার উন্নয়নে তার ছোয়া নেই এমন কিছু চখে পড়েনি সময় সংবাদ বিডির অনুসন্ধানে। প্রত্যেক উন্নয়ন কর্মকান্ডে জীবনের কিছু না কিছু সহযোগীতা আছেই বলে জানা গেছে। আর এলাকার সকলের কাছে দলের নিবেদিত প্রান এই জীবন। যদিও এই একই মন্তব্য করেছেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের বর্তমান সভাপতি গাজিবুর রহমান গাজী।